০১:০৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১১ আশ্বিন ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

চা শ্রমিক(একাংশ)বর্তমান কমিটির অনিয়ম এর বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন

তিমির বনিক,মৌলভীবাজার প্রতিনিধি:

মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে চা শ্রমিকদের একাংশ বর্তমান কমিটির বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম ও অ-গণতান্ত্রিক কর্মকান্ডের অভিযোগ তুলে সংবাদ সম্মেলন করেছেন। এ সময় তারা গঠনতন্ত্র অনুযায়ী সংশোধন না করে নির্বাচন না করারও দাবী জানান সংবাদ সম্মেলনে।

রোববার (১৬ জুলাই) দুপুরের দিকে মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে প্রেসক্লাবে চা শ্রমিকদের পক্ষে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন চা শ্রমিকনেত্রী গীতা কানু।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন চা শ্রমিক বিশ্বজিৎ রিগমন, কাজল বাগতি, সংকর ভুমিজ, সুমন সাওতাল ও পরিমল সিং বাড়াইক।

সভায় বক্তারা বলেন, বর্তমান কমিটির মেয়াদ শেষ হয়েছে প্রায় আড়াই বছর আগে।

গঠনতন্ত্র অনুযায়ী নির্বাচনে মেয়াদ শেষ হওয়ার পর যারা নির্বাচনে অংশগ্রহন করবে না এমন সদস্যদের দিয়ে নির্বাচন কমিশনার গঠন করে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। কিন্তু বর্তমান কমিটি গড়িমশি করে সম্পূর্ণ অবৈধভাবে আরো প্রায় এক মেয়াদ কাটায়।

এখন আবারও ক্ষমতায় থাকতে নিজের মতো করে গঠনতন্ত্র সংশোধন করে নিজেদের লোক চুড়ান্ত করে নির্বাচন কমিশন গঠন করেছে। গঠনতন্ত্র পুণ: সংশোধন না করে নিজেদের স্বার্থ হাসিলের জন্য সংশ্লিষ্ট গঠনতন্ত্র দিয়ে নির্বাচন না করতে সিলেট শ্রম আদালতে মামলাও হয়েছে।

এ সময় বক্তারা বলেন, একই সাথে এই নির্বাচনের জন্য সাধারণ শ্রমিকের শ্রম ও ঘামের উপাজিত অর্থ থেকে ৭০ লক্ষ টাকা কর্তন করা হবে। যা তারা লূটেপুটে খাবে। তাই তারা গঠনতন্ত্র পুন:সংশোধন না করে ও সমন্বিত নির্বাচন কমিশিন গঠন না করে নির্বাচন না করার দাবী জানান তারা।

Facebook Comments Box
ট্যাগস :
জনপ্রিয়

পিছিয়ে পড়া দেশ আমাদের অনুসরণ করছে; পরিবেশমন্ত্রী

চা শ্রমিক(একাংশ)বর্তমান কমিটির অনিয়ম এর বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন

প্রকাশ : ০১:৪৮:৫৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ জুলাই ২০২৩

তিমির বনিক,মৌলভীবাজার প্রতিনিধি:

মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে চা শ্রমিকদের একাংশ বর্তমান কমিটির বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম ও অ-গণতান্ত্রিক কর্মকান্ডের অভিযোগ তুলে সংবাদ সম্মেলন করেছেন। এ সময় তারা গঠনতন্ত্র অনুযায়ী সংশোধন না করে নির্বাচন না করারও দাবী জানান সংবাদ সম্মেলনে।

রোববার (১৬ জুলাই) দুপুরের দিকে মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে প্রেসক্লাবে চা শ্রমিকদের পক্ষে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন চা শ্রমিকনেত্রী গীতা কানু।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন চা শ্রমিক বিশ্বজিৎ রিগমন, কাজল বাগতি, সংকর ভুমিজ, সুমন সাওতাল ও পরিমল সিং বাড়াইক।

সভায় বক্তারা বলেন, বর্তমান কমিটির মেয়াদ শেষ হয়েছে প্রায় আড়াই বছর আগে।

গঠনতন্ত্র অনুযায়ী নির্বাচনে মেয়াদ শেষ হওয়ার পর যারা নির্বাচনে অংশগ্রহন করবে না এমন সদস্যদের দিয়ে নির্বাচন কমিশনার গঠন করে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। কিন্তু বর্তমান কমিটি গড়িমশি করে সম্পূর্ণ অবৈধভাবে আরো প্রায় এক মেয়াদ কাটায়।

এখন আবারও ক্ষমতায় থাকতে নিজের মতো করে গঠনতন্ত্র সংশোধন করে নিজেদের লোক চুড়ান্ত করে নির্বাচন কমিশন গঠন করেছে। গঠনতন্ত্র পুণ: সংশোধন না করে নিজেদের স্বার্থ হাসিলের জন্য সংশ্লিষ্ট গঠনতন্ত্র দিয়ে নির্বাচন না করতে সিলেট শ্রম আদালতে মামলাও হয়েছে।

এ সময় বক্তারা বলেন, একই সাথে এই নির্বাচনের জন্য সাধারণ শ্রমিকের শ্রম ও ঘামের উপাজিত অর্থ থেকে ৭০ লক্ষ টাকা কর্তন করা হবে। যা তারা লূটেপুটে খাবে। তাই তারা গঠনতন্ত্র পুন:সংশোধন না করে ও সমন্বিত নির্বাচন কমিশিন গঠন না করে নির্বাচন না করার দাবী জানান তারা।

Facebook Comments Box