ঢাকা , রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫, ৬ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রাশিয়ার আরও এক গ্রাম দখলের দাবি ইউক্রেনের

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
  • প্রকাশের সময় : ০৯:১৮:২৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ অগাস্ট ২০২৪
  • / ৬৬ বার পড়া হয়েছে
print news

রাশিয়ার আরও একটি গ্রাম দখলে নেওয়ার দাবি করেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। সম্প্রতি যে সীমান্ত দিয়ে রাশিয়ার মধ্যে প্রবেশ করেছে ইউক্রেনীয় সেনারা সেখানে গিয়ে তিনি এমন তথ্য জানান।

কিয়েভ জানিয়েছে, দক্ষিণ রাশিয়ার একটি বিমানঘাঁটিতে ড্রোন হামলা চালানো হয়েছে। পাল্টা আক্রমণের অংশ হিসেবেই ইউক্রেন রাশিয়ার অভ্যন্তরে হামলা জোরদার করেছে।

চলতি মাসের ৬ আগস্ট হঠাৎ রাশিয়ার কুরুস্ক অঞ্চলে প্রবেশ করে হামলা শুরু করে ইউক্রেন। ২০২২ সালের পর এটাকে ইউক্রেনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ অর্জন বলে মনে করা হচ্ছে। তবে ইউক্রেনীয় সেনাদের হঠাতে পাল্টা ব্যবস্থা নিতে শুরু করেছে পুতিন প্রশাসন।

এর আগে রাশিয়ার আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ সেতু ধ্বংসের দাবি করে ইউক্রেন। কিয়েভ বলেছে, সেখানে তারা আক্রমণ অব্যাহত রেখেছে। এর পাশাপাশি রাশিয়ার দ্বিতীয় কৌশলগত সেতুটি তারা ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে।

জেলেনস্কি বলেছেন, কুরস্কে সামরিক অনুপ্রবেশের অন্যতম লক্ষ্য হচ্ছে রাশিয়ার আক্রমণ বন্ধ করার জন্য একটি ‌‘বাফার জোন’ তৈরি করা।

ট্যাগস :

এই নিউজটি শেয়ার করুন

রাশিয়ার আরও এক গ্রাম দখলের দাবি ইউক্রেনের

প্রকাশের সময় : ০৯:১৮:২৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ অগাস্ট ২০২৪
print news

রাশিয়ার আরও একটি গ্রাম দখলে নেওয়ার দাবি করেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। সম্প্রতি যে সীমান্ত দিয়ে রাশিয়ার মধ্যে প্রবেশ করেছে ইউক্রেনীয় সেনারা সেখানে গিয়ে তিনি এমন তথ্য জানান।

কিয়েভ জানিয়েছে, দক্ষিণ রাশিয়ার একটি বিমানঘাঁটিতে ড্রোন হামলা চালানো হয়েছে। পাল্টা আক্রমণের অংশ হিসেবেই ইউক্রেন রাশিয়ার অভ্যন্তরে হামলা জোরদার করেছে।

চলতি মাসের ৬ আগস্ট হঠাৎ রাশিয়ার কুরুস্ক অঞ্চলে প্রবেশ করে হামলা শুরু করে ইউক্রেন। ২০২২ সালের পর এটাকে ইউক্রেনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ অর্জন বলে মনে করা হচ্ছে। তবে ইউক্রেনীয় সেনাদের হঠাতে পাল্টা ব্যবস্থা নিতে শুরু করেছে পুতিন প্রশাসন।

এর আগে রাশিয়ার আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ সেতু ধ্বংসের দাবি করে ইউক্রেন। কিয়েভ বলেছে, সেখানে তারা আক্রমণ অব্যাহত রেখেছে। এর পাশাপাশি রাশিয়ার দ্বিতীয় কৌশলগত সেতুটি তারা ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে।

জেলেনস্কি বলেছেন, কুরস্কে সামরিক অনুপ্রবেশের অন্যতম লক্ষ্য হচ্ছে রাশিয়ার আক্রমণ বন্ধ করার জন্য একটি ‌‘বাফার জোন’ তৈরি করা।