ঢাকা , রবিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৫, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

১৯ বছর পর র‌্যাবের জালে মৃত্যুদন্ড প্রাপ্ত ফজল

প্রতিনিধির নাম
  • প্রকাশের সময় : ০৭:২৬:২২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫
  • / ৮৩ বার পড়া হয়েছে
print news
132

১৯ বছর পর র‌্যাবের জালে মৃত্যুদন্ড প্রাপ্ত ফজল

তিমির বনিক,নিজস্ব প্রতিনিধি:

পৃথিবীর বুকে নিরাপদ স্থান মায়ের বুকে সন্তানের এমনটাই রেওয়াজ। কিন্তু হবিগঞ্জের নবীগঞ্জে গর্ভধারিনী মাকে নৃশংসভাবে হত্যার মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ও দীর্ঘদিনের পলাতক আসামি ফজল মিয়া ১৯ বছর পর অবশেষে র‌্যাবের হাতে আটক হয়েছে। শনিবার রাত আনুমানিক পৌনে ১০ টার দিকে সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার পূর্ব জাফলং এলাকায় র‌্যাব-৯ এর একটি যৌথ আভিযানিক দল বিশেষ অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করে। ২০০৫ সালের ২৯শে অক্টোবর তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে নিজের মা আঙ্গুরা বেগমকে ঘরের ভেতরে গলা কেটে হত্যা করে ফজল মিয়া। ঘটনার পর মা’য়ের লাশ ঘরের ভেতরে এবং মাথা বাহিরে রেখে পালিয়ে যায় সে। পরদিন নিহতের ভাই আব্দুর রশিদ নবীগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করেন। দীর্ঘ তদন্ত ও আদালতে সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত ফজল মিয়াকে মৃত্যুদণ্ড প্রদান করেন। রায়ের পর থেকেই তিনি পলাতক ছিলেন।

র‌্যাব জানায়, গ্রেপ্তার হওয়া ফজল মিয়াকে আইনানুগ প্রক্রিয়ায় নবীগঞ্জ থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

ঘটনাটি স্থানীয়দের মাঝে আবারও আলোচনার জন্ম দিয়েছে—মায়ের প্রতি অকৃতজ্ঞতার এমন নজির বিহীন আচরণ সমাজকে এখনও শিহরিত করে তোলে।

ট্যাগস :

এই নিউজটি শেয়ার করুন

১৯ বছর পর র‌্যাবের জালে মৃত্যুদন্ড প্রাপ্ত ফজল

প্রকাশের সময় : ০৭:২৬:২২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫
print news
132

১৯ বছর পর র‌্যাবের জালে মৃত্যুদন্ড প্রাপ্ত ফজল

তিমির বনিক,নিজস্ব প্রতিনিধি:

পৃথিবীর বুকে নিরাপদ স্থান মায়ের বুকে সন্তানের এমনটাই রেওয়াজ। কিন্তু হবিগঞ্জের নবীগঞ্জে গর্ভধারিনী মাকে নৃশংসভাবে হত্যার মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ও দীর্ঘদিনের পলাতক আসামি ফজল মিয়া ১৯ বছর পর অবশেষে র‌্যাবের হাতে আটক হয়েছে। শনিবার রাত আনুমানিক পৌনে ১০ টার দিকে সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার পূর্ব জাফলং এলাকায় র‌্যাব-৯ এর একটি যৌথ আভিযানিক দল বিশেষ অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করে। ২০০৫ সালের ২৯শে অক্টোবর তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে নিজের মা আঙ্গুরা বেগমকে ঘরের ভেতরে গলা কেটে হত্যা করে ফজল মিয়া। ঘটনার পর মা’য়ের লাশ ঘরের ভেতরে এবং মাথা বাহিরে রেখে পালিয়ে যায় সে। পরদিন নিহতের ভাই আব্দুর রশিদ নবীগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করেন। দীর্ঘ তদন্ত ও আদালতে সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত ফজল মিয়াকে মৃত্যুদণ্ড প্রদান করেন। রায়ের পর থেকেই তিনি পলাতক ছিলেন।

র‌্যাব জানায়, গ্রেপ্তার হওয়া ফজল মিয়াকে আইনানুগ প্রক্রিয়ায় নবীগঞ্জ থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

ঘটনাটি স্থানীয়দের মাঝে আবারও আলোচনার জন্ম দিয়েছে—মায়ের প্রতি অকৃতজ্ঞতার এমন নজির বিহীন আচরণ সমাজকে এখনও শিহরিত করে তোলে।