ঢাকা , মঙ্গলবার, ২১ মে ২০২৪, ৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

“বিএনপির টার্গেট স্মরণকালের সর্ববৃহৎ জমায়েতের প্রস্তুতি”

রিপু
  • প্রকাশের সময় : ১২:৫৬:৫৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ অক্টোবর ২০২২
  • / ১৯৪ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক, প্রতিদিনের পোস্ট || বিএনপির টার্গেট স্মরণকালের সর্ববৃহৎ জমায়েতের প্রস্তুতি|

রংপুরে বিভাগীয় গণসমাবেশ ঘিরে চাঙা বিএনপির নেতাকর্মীরা। কেন্দ্রীয় নেতাদের উপস্থিতিতে প্রতিদিনই ধারাবাহিক সভা-সমাবেশ চলছে।

২৯ অক্টোবর বিভাগীয় গণসমাবেশের আগে ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ড পর্যায়ের নেতাকর্মীদের উজ্জীবিত করার কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন দলটির নেতারা। প্রশাসন প্রাথমিকভাবে কালেক্টরেট ঈদগাহ মাঠে গণসমাবেশের অনুমতি দিয়েছে।

এতে স্মরণকালের সর্বাধিক জনসমাগম ঘটবে বলে বিএনপির নেতাদের প্রত্যাশা। যদি কোনো কারণে প্রশাসন ঈদগাহ মাঠের অনুমতি বাতিল করে তাহলে বিকল্প স্থানও নির্ধারণ করে রাখা হয়েছে।

এদিকে বিএনপির সমাবেশের দুদিন আগে রংপুর জিলা স্কুলের মাঠে বিভাগীয় ছাত্র সমাবেশের ডাক দিয়েছে আওয়ামী লীগের ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগ।

এছাড়া বিএনপি-জামায়াতের মিথ্যাচার ও নৈরাজ্যের প্রতিবাদে রংপুর মহানগরীতে বড় ধরনের শোডাউন করার প্রস্তুতি নিচ্ছে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ অন্যান্য অঙ্গসংগঠন। এ নিয়ে রংপুরের রাজনীতিতে উত্তেজনাকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

নিত্যপণ্য ও জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি এবং বিভিন্ন স্থানে গুলিতে কয়েকজন নেতা নিহত হওয়ার প্রতিবাদসহ সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে বিভাগীয় শহরগুলোতে গণসমাবেশ করছে বিএনপি। এরই ধারাবাহিকতায় ২৯ অক্টোবর বিভাগীয় গণসমাবেশ হবে।

সমাবেশ সফল করতে ইতোমধ্যে রংপুর মহানগরীসহ বিভাগের ৯ সাংগঠনিক জেলায় এবং বিভিন্ন উপজেলায় প্রস্তুতি সভা করেছে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতারা।

এতে দলের ভাইস চেয়ারম্যান ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন, যুগ্ম মহাসচিব সংসদ সদস্য হারুন অর রশিদ, রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলুসহ কেন্দ্রীয় ও বিভাগীয় বিএনপি এবং অঙ্গসংগঠনের দায়িত্বশীল নেতারা উপস্থিত থাকছেন। গণসমাবেশ সফল করতে বিভিন্ন স্থানে বিতরণ করা হচ্ছে লিফলেট। লাগানো হয়েছে কয়েক ধরনের পোস্টার। চলছে ফেস্টুন-ব্যানার সাঁটানোর কাজ।

সূত্র জানায়, আগের সমাবেশগুলোতে যে ধরনের বাধা এসেছিল তা মাথায় রেখেই প্রস্তুতি নিচ্ছে রংপুর বিএনপি।

সমাবেশের আগে খুলনা-ময়মনসিংহের মতো যদি বাস বন্ধ থাকে সে ক্ষেত্রে করণীয় কী তা ঠিক করছেন তারা। যেসব নেতাকর্মী আগাম রংপুরে অবস্থান করবেন তাদের জন্য নগরীর হোটেলগুলোতে বুকিংয়ের ব্যবস্থা রয়েছে।

রংপুর নগরীসহ জেলা এবং বিভাগের কয়েকজন নেতা জানান, প্রস্তুতি কাজে এখন পর্যন্ত কোনো প্রকার পুলিশি বাধা আসেনি। তবে অনেকে আশঙ্কা করছেন সমাবেশের আগের দুই-তিন দিন হয়তো পুলিশি হয়রানির শিকার হতে পারেন নেতাকর্মীরা।

কৃষক দল কেন্দ্রীয় কমিটির সহসাংগঠনিক সম্পাদক ও রংপুর মহানগর কমিটির আহবায়ক শাহ নেওয়াজ লাবু বলেন, রংপুরের গণসমাবেশে কৃষক দলের বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী উপস্থিত থাকবেন। এজন্য বিভাগের নয়টি জেলায় প্রস্তুতি সভাও হয়েছে।

রংপুর মহানগর ছাত্রদলের সভাপতি নুর হাসান সুমন ও জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক শরীফ নেওয়াজ জোহা বলেন, ছাত্রদল গণসমাবেশের জন্য প্রস্তুত। ইতোমধ্যে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। ২৭ তারিখ থেকেই রংপুরের রাজপথে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা অবস্থান করবে।

জেলা যুবদলের সভাপতি নাজমুল আলম নাজু, জেলা ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম শহীদ ও মহানগর বিএনপির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার আশিকুর রহমান তুহিনসহ বিএনপি-অঙ্গসংগঠনের কয়েকজন নেতা বলেন, রংপুরের গণসমাবেশে স্মরণকালের সর্ববৃহৎ জনসমাগম হবে। এজন্য তৃণমূল পর্যায়ে ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।

রংপুর জেলা বিএনপির সভাপতি সাইফুল ইসলাম বলেন, বিভাগীয় গণসমাবেশে প্রধান অতিথি থাকবেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

এছাড়া দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, বেগম সেলিমা রহমান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকুসহ কেন্দ্রীয় নেতারা গণসমাবেশে অতিথি থাকবেন। গণসমাবেশ সফল করতে আমরা কাজ করছি।”

মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক সামসুজ্জামান সামু বলেন, গণসমাবেশ সফল করতে সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে। এতে বিপুলসংখ্যক লোক সমাগম হবে।”

সোমবার রংপুর কালেক্টরেট ঈদগাহ মাঠ পরিদর্শন করেন বিএনপি কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির রংপুর বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক ও বিভাগীয় গণসমাবেশের সমন্বয়ক অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলু। এ সময় তিনি সাংবাদিকদের বলেন, সমাবেশ সফল করতে বিভাগ, জেলা, উপজেলা এবং ইউনিয়ন পর্যায় পর্যন্ত প্রস্তুতি সভা করা হয়েছে।”

বিএনপির গণসমাবেশ সম্পর্কে জনতে চাইলে রংপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি সাফিউর রহমান সফি বলেন, আমরা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করি। কোনো রাজনৈতিক দল গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে সভা-সমাবেশ করলে আমাদের আপত্তি নেই। আর যদি সভা-সমাবেশের নামে অশান্তি সৃষ্টির চেষ্টা করা হয় তাহলে নিশ্চয়ই আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো প্রতিহত করবে। প্রয়োজনে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীসহ অঙ্গসংগঠনগুলো মাঠে নামবে।”

এ ব্যাপারে রংপুর মেট্রোপলিটন কোতোয়ালি থানার ওসি মাহফুজার রহমান বলেন, পুলিশের পক্ষ থেকে তিন স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। স্পর্শকাতর সব এলাকায় বিশেষ নজরদারি করা হচ্ছে। কেউ বেআইনি কাজ করলে বা শান্তি-শৃঙ্খলা বিঘ্ন করলে পুলিশ তা প্রতিহত করার জন্য প্রস্তুত। এ প্রশ্নে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না।”

এই ওয়েবসাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ । রিপু /প্রতিদিনের পোস্ট

এই নিউজটি শেয়ার করুন

x

“বিএনপির টার্গেট স্মরণকালের সর্ববৃহৎ জমায়েতের প্রস্তুতি”

প্রকাশের সময় : ১২:৫৬:৫৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ অক্টোবর ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক, প্রতিদিনের পোস্ট || বিএনপির টার্গেট স্মরণকালের সর্ববৃহৎ জমায়েতের প্রস্তুতি|

রংপুরে বিভাগীয় গণসমাবেশ ঘিরে চাঙা বিএনপির নেতাকর্মীরা। কেন্দ্রীয় নেতাদের উপস্থিতিতে প্রতিদিনই ধারাবাহিক সভা-সমাবেশ চলছে।

২৯ অক্টোবর বিভাগীয় গণসমাবেশের আগে ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ড পর্যায়ের নেতাকর্মীদের উজ্জীবিত করার কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন দলটির নেতারা। প্রশাসন প্রাথমিকভাবে কালেক্টরেট ঈদগাহ মাঠে গণসমাবেশের অনুমতি দিয়েছে।

এতে স্মরণকালের সর্বাধিক জনসমাগম ঘটবে বলে বিএনপির নেতাদের প্রত্যাশা। যদি কোনো কারণে প্রশাসন ঈদগাহ মাঠের অনুমতি বাতিল করে তাহলে বিকল্প স্থানও নির্ধারণ করে রাখা হয়েছে।

এদিকে বিএনপির সমাবেশের দুদিন আগে রংপুর জিলা স্কুলের মাঠে বিভাগীয় ছাত্র সমাবেশের ডাক দিয়েছে আওয়ামী লীগের ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগ।

এছাড়া বিএনপি-জামায়াতের মিথ্যাচার ও নৈরাজ্যের প্রতিবাদে রংপুর মহানগরীতে বড় ধরনের শোডাউন করার প্রস্তুতি নিচ্ছে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ অন্যান্য অঙ্গসংগঠন। এ নিয়ে রংপুরের রাজনীতিতে উত্তেজনাকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

নিত্যপণ্য ও জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি এবং বিভিন্ন স্থানে গুলিতে কয়েকজন নেতা নিহত হওয়ার প্রতিবাদসহ সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে বিভাগীয় শহরগুলোতে গণসমাবেশ করছে বিএনপি। এরই ধারাবাহিকতায় ২৯ অক্টোবর বিভাগীয় গণসমাবেশ হবে।

সমাবেশ সফল করতে ইতোমধ্যে রংপুর মহানগরীসহ বিভাগের ৯ সাংগঠনিক জেলায় এবং বিভিন্ন উপজেলায় প্রস্তুতি সভা করেছে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতারা।

এতে দলের ভাইস চেয়ারম্যান ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন, যুগ্ম মহাসচিব সংসদ সদস্য হারুন অর রশিদ, রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলুসহ কেন্দ্রীয় ও বিভাগীয় বিএনপি এবং অঙ্গসংগঠনের দায়িত্বশীল নেতারা উপস্থিত থাকছেন। গণসমাবেশ সফল করতে বিভিন্ন স্থানে বিতরণ করা হচ্ছে লিফলেট। লাগানো হয়েছে কয়েক ধরনের পোস্টার। চলছে ফেস্টুন-ব্যানার সাঁটানোর কাজ।

সূত্র জানায়, আগের সমাবেশগুলোতে যে ধরনের বাধা এসেছিল তা মাথায় রেখেই প্রস্তুতি নিচ্ছে রংপুর বিএনপি।

সমাবেশের আগে খুলনা-ময়মনসিংহের মতো যদি বাস বন্ধ থাকে সে ক্ষেত্রে করণীয় কী তা ঠিক করছেন তারা। যেসব নেতাকর্মী আগাম রংপুরে অবস্থান করবেন তাদের জন্য নগরীর হোটেলগুলোতে বুকিংয়ের ব্যবস্থা রয়েছে।

রংপুর নগরীসহ জেলা এবং বিভাগের কয়েকজন নেতা জানান, প্রস্তুতি কাজে এখন পর্যন্ত কোনো প্রকার পুলিশি বাধা আসেনি। তবে অনেকে আশঙ্কা করছেন সমাবেশের আগের দুই-তিন দিন হয়তো পুলিশি হয়রানির শিকার হতে পারেন নেতাকর্মীরা।

কৃষক দল কেন্দ্রীয় কমিটির সহসাংগঠনিক সম্পাদক ও রংপুর মহানগর কমিটির আহবায়ক শাহ নেওয়াজ লাবু বলেন, রংপুরের গণসমাবেশে কৃষক দলের বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী উপস্থিত থাকবেন। এজন্য বিভাগের নয়টি জেলায় প্রস্তুতি সভাও হয়েছে।

রংপুর মহানগর ছাত্রদলের সভাপতি নুর হাসান সুমন ও জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক শরীফ নেওয়াজ জোহা বলেন, ছাত্রদল গণসমাবেশের জন্য প্রস্তুত। ইতোমধ্যে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। ২৭ তারিখ থেকেই রংপুরের রাজপথে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা অবস্থান করবে।

জেলা যুবদলের সভাপতি নাজমুল আলম নাজু, জেলা ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম শহীদ ও মহানগর বিএনপির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার আশিকুর রহমান তুহিনসহ বিএনপি-অঙ্গসংগঠনের কয়েকজন নেতা বলেন, রংপুরের গণসমাবেশে স্মরণকালের সর্ববৃহৎ জনসমাগম হবে। এজন্য তৃণমূল পর্যায়ে ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।

রংপুর জেলা বিএনপির সভাপতি সাইফুল ইসলাম বলেন, বিভাগীয় গণসমাবেশে প্রধান অতিথি থাকবেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

এছাড়া দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, বেগম সেলিমা রহমান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকুসহ কেন্দ্রীয় নেতারা গণসমাবেশে অতিথি থাকবেন। গণসমাবেশ সফল করতে আমরা কাজ করছি।”

মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক সামসুজ্জামান সামু বলেন, গণসমাবেশ সফল করতে সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে। এতে বিপুলসংখ্যক লোক সমাগম হবে।”

সোমবার রংপুর কালেক্টরেট ঈদগাহ মাঠ পরিদর্শন করেন বিএনপি কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির রংপুর বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক ও বিভাগীয় গণসমাবেশের সমন্বয়ক অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলু। এ সময় তিনি সাংবাদিকদের বলেন, সমাবেশ সফল করতে বিভাগ, জেলা, উপজেলা এবং ইউনিয়ন পর্যায় পর্যন্ত প্রস্তুতি সভা করা হয়েছে।”

বিএনপির গণসমাবেশ সম্পর্কে জনতে চাইলে রংপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি সাফিউর রহমান সফি বলেন, আমরা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করি। কোনো রাজনৈতিক দল গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে সভা-সমাবেশ করলে আমাদের আপত্তি নেই। আর যদি সভা-সমাবেশের নামে অশান্তি সৃষ্টির চেষ্টা করা হয় তাহলে নিশ্চয়ই আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো প্রতিহত করবে। প্রয়োজনে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীসহ অঙ্গসংগঠনগুলো মাঠে নামবে।”

এ ব্যাপারে রংপুর মেট্রোপলিটন কোতোয়ালি থানার ওসি মাহফুজার রহমান বলেন, পুলিশের পক্ষ থেকে তিন স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। স্পর্শকাতর সব এলাকায় বিশেষ নজরদারি করা হচ্ছে। কেউ বেআইনি কাজ করলে বা শান্তি-শৃঙ্খলা বিঘ্ন করলে পুলিশ তা প্রতিহত করার জন্য প্রস্তুত। এ প্রশ্নে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না।”

এই ওয়েবসাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ । রিপু /প্রতিদিনের পোস্ট