ঢাকা , শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ২১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

৬০ বছরের বৃদ্ধের দ্বারা ৭ বছরের শিশুর ধর্ষণ

প্রতিনিধির নাম
  • প্রকাশের সময় : ০২:৩৩:০৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪
  • / ৬৪ বার পড়া হয়েছে

তিমির বনিক, মৌলভীবাজার প্রতিনিধি: মৌলভীবাজারের রাজনগর উপজেলায় সাত(৭) বছরের একটি শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে সৈয়দ সরাফত আলী নামের এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) মৌলভীবাজার।

পিবিআইয়ের পরিদর্শক রিপন চন্দ্র গোপ এর নেতৃত্বে একটি অভিযানিক দল বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে জেলার শ্রীমঙ্গল উপজেলার রেলওয়ে স্টেশন এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে। ৬০ বছর বয়সী সৈয়দ সরাফত আলী রাজনগর উপজেলার করিমপুর চা বাগান এলাকার বাসিন্দা।

পিবিআই সূত্র জানায়, শিশুটিকে বাঁশের বাঁশি বানিয়ে দেয়ার লোভ দেখিয়ে গত ১৪ এপ্রিল বেলা পৌনে ২টার দিকে সৈয়দ সরাফত আলী তার বাড়ির পাশের বাঁশ ঝাড়ের নিচে নিয়ে যান। সেখানে তাকে মাটিতে ফেলে জোর পূর্বক ধর্ষণ করেন। বিষয়টি নিয়ে এলাকায় আলোড়ন সৃষ্টি হলে তিনি আত্মগোপন করেন।

অসুস্থ অবস্থায় শিশুটিকে প্রথমে রাজনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও পরে মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট সদর হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসা করানো হয়।

পিবিআই মৌলভীবাজার পুলিশ সুপার এহতেশামুল হক বলেন, ‘শিশু ধর্ষণের ঘটনায় অপরাধীর পার পাওয়ার কোন সুযোগ নেই। আইনের আওতায় এনে তাদের বিচার করা হবে। মামলায় ছোট খাঁটো সকল বিষয় বিবেচনায় রেখে নিখুঁত তদন্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করা হবে বলে জানান তিনি।’

ট্যাগস :

এই নিউজটি শেয়ার করুন

x

৬০ বছরের বৃদ্ধের দ্বারা ৭ বছরের শিশুর ধর্ষণ

প্রকাশের সময় : ০২:৩৩:০৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪

তিমির বনিক, মৌলভীবাজার প্রতিনিধি: মৌলভীবাজারের রাজনগর উপজেলায় সাত(৭) বছরের একটি শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে সৈয়দ সরাফত আলী নামের এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) মৌলভীবাজার।

পিবিআইয়ের পরিদর্শক রিপন চন্দ্র গোপ এর নেতৃত্বে একটি অভিযানিক দল বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে জেলার শ্রীমঙ্গল উপজেলার রেলওয়ে স্টেশন এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে। ৬০ বছর বয়সী সৈয়দ সরাফত আলী রাজনগর উপজেলার করিমপুর চা বাগান এলাকার বাসিন্দা।

পিবিআই সূত্র জানায়, শিশুটিকে বাঁশের বাঁশি বানিয়ে দেয়ার লোভ দেখিয়ে গত ১৪ এপ্রিল বেলা পৌনে ২টার দিকে সৈয়দ সরাফত আলী তার বাড়ির পাশের বাঁশ ঝাড়ের নিচে নিয়ে যান। সেখানে তাকে মাটিতে ফেলে জোর পূর্বক ধর্ষণ করেন। বিষয়টি নিয়ে এলাকায় আলোড়ন সৃষ্টি হলে তিনি আত্মগোপন করেন।

অসুস্থ অবস্থায় শিশুটিকে প্রথমে রাজনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও পরে মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট সদর হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসা করানো হয়।

পিবিআই মৌলভীবাজার পুলিশ সুপার এহতেশামুল হক বলেন, ‘শিশু ধর্ষণের ঘটনায় অপরাধীর পার পাওয়ার কোন সুযোগ নেই। আইনের আওতায় এনে তাদের বিচার করা হবে। মামলায় ছোট খাঁটো সকল বিষয় বিবেচনায় রেখে নিখুঁত তদন্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করা হবে বলে জানান তিনি।’