ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ১৯ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নানা বাড়ি বেড়াতে গিয়ে প্রান গেলো ৪ বছরের নাতির

প্রতিনিধির নাম
  • প্রকাশের সময় : ০৪:৫৩:২৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ৫ এপ্রিল ২০২৩
  • / ১২২ বার পড়া হয়েছে

তিমির বনিক, মৌলভীবাজার প্রতিনিধি: মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে নানা বাড়ি বেড়াতে গিয়ে নির্মানাধীন সেফটি টেংকির পানিতে পরে খালেদ বিন ওয়ালিদ নামে চার বছরের শিশু মা’রা গেছে।

বুধবার সকাল ১১ টার দিকে উপজেলার সিন্দুরখান ইউনিয়নের হুগলিয়া (গাজীপুর) বিরুবস্তি গ্রামে এ ঘটনাটি ঘটে। ওয়ালিদ উপজেলার আশিদ্রোন ইউনিয়নের রামনগর এলাকার মুজিবুর রহমানের ছোট ছেলে।

এর আগে গতকাল মঙ্গলবার রাতে ওয়ালিদের মায়ের চাচাতো ভাই সিজিল মিয়া (১৭) বিষ খেয়ে আত্মহত্যা করে। পরে পুলিশ তার লাশ উদ্ধার করে মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালের ম’র্গে পাঠায়।

শিশুটির নানি ফাতেমা বেগম বলেন, ‍‍“আমার নাতি তার মায়ের সাথে ৪-৫ দিনে আগে নানা বাড়ি এসেছিলো। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যার দিকে আমাদের পাশের বাড়িতে আমার দেবরের ছেলে মানসিক প্রতিবন্ধী সিজিল মিয়া বিষ খেয়ে মা’রা যায়।

আজ (বুধবার) সকালে আমাদের বাড়ির উঠানে লাশ দাফনের জন্য বাঁশ কাটা হচ্ছিলো। সকাল বেলা ওয়ালিদ আমাদের বাড়ির পাশে একটি সেফটি টেংকিতে পড়ে যায়। সেখান থেকে উদ্ধার করে আমরা তাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে ডাক্তার তাকে মৃ’ত ঘোষণা করে। আজ রাত ৮ টায় তার জানাজা শেষে দাফন হয়।”

শ্রীমঙ্গল উপজেলার সিন্দুরখান ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ইয়াসিন আরাফাত রবিন মৃ’ত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

ট্যাগস :

এই নিউজটি শেয়ার করুন

x

নানা বাড়ি বেড়াতে গিয়ে প্রান গেলো ৪ বছরের নাতির

প্রকাশের সময় : ০৪:৫৩:২৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ৫ এপ্রিল ২০২৩

তিমির বনিক, মৌলভীবাজার প্রতিনিধি: মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে নানা বাড়ি বেড়াতে গিয়ে নির্মানাধীন সেফটি টেংকির পানিতে পরে খালেদ বিন ওয়ালিদ নামে চার বছরের শিশু মা’রা গেছে।

বুধবার সকাল ১১ টার দিকে উপজেলার সিন্দুরখান ইউনিয়নের হুগলিয়া (গাজীপুর) বিরুবস্তি গ্রামে এ ঘটনাটি ঘটে। ওয়ালিদ উপজেলার আশিদ্রোন ইউনিয়নের রামনগর এলাকার মুজিবুর রহমানের ছোট ছেলে।

এর আগে গতকাল মঙ্গলবার রাতে ওয়ালিদের মায়ের চাচাতো ভাই সিজিল মিয়া (১৭) বিষ খেয়ে আত্মহত্যা করে। পরে পুলিশ তার লাশ উদ্ধার করে মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালের ম’র্গে পাঠায়।

শিশুটির নানি ফাতেমা বেগম বলেন, ‍‍“আমার নাতি তার মায়ের সাথে ৪-৫ দিনে আগে নানা বাড়ি এসেছিলো। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যার দিকে আমাদের পাশের বাড়িতে আমার দেবরের ছেলে মানসিক প্রতিবন্ধী সিজিল মিয়া বিষ খেয়ে মা’রা যায়।

আজ (বুধবার) সকালে আমাদের বাড়ির উঠানে লাশ দাফনের জন্য বাঁশ কাটা হচ্ছিলো। সকাল বেলা ওয়ালিদ আমাদের বাড়ির পাশে একটি সেফটি টেংকিতে পড়ে যায়। সেখান থেকে উদ্ধার করে আমরা তাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে ডাক্তার তাকে মৃ’ত ঘোষণা করে। আজ রাত ৮ টায় তার জানাজা শেষে দাফন হয়।”

শ্রীমঙ্গল উপজেলার সিন্দুরখান ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ইয়াসিন আরাফাত রবিন মৃ’ত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন।