ঢাকা , শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবসে মৌলভীবাজারে আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত দেশের নির্বাচন নির্বাসনে চলে গেছে; নাসের রহমান বাংলাদেশ উদাচী শিল্পীগোষ্ঠী বেলাব থানা শাখার আয়োজনে বাংলা নববর্ষ পালিত ওয়েবসাইট তৈরিতে ৫০ শতাংশ ছাড় দিচ্ছে খন্দকার আইটি বেড়াতে এসে প্রবাসে ফেরা হলো না ফাহমিদার পর্যটন নগরী শ্রীমঙ্গলে ঈদের নামাজ অনুষ্ঠিত বাসকপ নবীনগর শাখার উদ্যোগে আলোচনাসভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত মনোহরদীতে মৃত ব্যক্তিদের মাগফেরাত কামনায় দোয়া ও ইফতার মাহফিল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রয়াত সাংবাদিকদের স্বরণে আলোচনা সভা, ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হাল্টপ্রাইজ বোস্টন সামিটে যাবে নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়

“যতদিন শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকবে ততদিন এদেশের মানুষ নিরাপদে থাকবে”

রিপু
  • প্রকাশের সময় : ০২:০৫:০৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২২
  • / ১৩৩ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক, প্রতিদিনের পোস্ট || যতদিন শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকবে ততদিন এদেশের মানুষ নিরাপদে থাকবে|

মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা বলেছেন, ‘যতদিন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকবে, ততদিন এদেশের মানুষ নিরাপদে থাকবে। এজন্য মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে আগামী নির্বাচনে বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে পঞ্চম বারের মতো প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন করতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকে নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে। দেশের উন্নয়ন রুদ্ধ করতে ষড়যন্ত্র হচ্ছে। বিএনপি রাজনৈতিক দেউলিয়া হয়ে চলন্ত বাসে জলন্ত আগুনে জীবন্ত, ঘুমন্ত নারী ও শিশুসহ বহুমানুষকে হত্যা করেছে। আগামী নির্বাচন সামনে রেখে তারা হত্য ও ষড়যন্ত্রের পথ বেছে নিয়েছে। এই বিএনপি-জামাত ষড়যন্ত্রকারীদের প্রতিহত করতে হবে।’

প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা আরও বলেন, ‘স্বল্পোন্নত দেশ থেকে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নশীল দেশ। বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্বাধীনতার সুফল জনগণের ঘরে পৌঁছে দিচ্ছেন। পদ্মা সেতু নির্মাণ হয়েছে। মুন্সীগঞ্জ জেলার বৃহৎ উন্নয়ন কাজের জোয়ার বইছে। মেট্রোরেল, কর্ণফুলী ট্যানেল, মাথাপিছু আয়, ঘরে ঘরে বিদ্যুৎসহ সার্বিক উন্নয়নের মাধ্যমেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ২০৪১ সালের আগেই জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠিত হবে।’

প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা আজ মুন্সিগঞ্জ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ও জেলা প্রশাসন আয়োজিত ১১ ডিসেম্বর মুন্সিগঞ্জ জেলা হানাদার মুক্ত দিবস উপলক্ষে জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ প্রাঙ্গণে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন।

জেলা প্রশাসক কাজী নাহিদ রসুলের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় মুখ্য আলোচক ছিলেন জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ মহিউদ্দিন। বিশেষ অতিথির বক্তৃতা দেন মুন্সিগঞ্জ পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমান আল-মামুন, বীরমুক্তিযোদ্ধা মো. আনিছউজ্জামান আনিছ, প্রফেসর আব্দুল হাই তালুকদার, উপজেলা নির্বাহী অফিসার হোসাইন মো. আল জুনায়েদ, পৌর মেয়র মোহাম্মদ ফয়সাল বিপ্লব। সভায় আরও বক্তৃতা দেন মুন্সীগঞ্জ জেলার বীরমুক্তিযোদ্ধাবৃন্দ ও বিভিন্ন নেতৃবৃন্দ।’

প্রতিমন্ত্রী ইন্দিরা বলেন, ‘১১ ডিসেম্বর মুন্সিগঞ্জবাসীর জন্য অত্যন্ত গৌরবের দিন। আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধারা এই দিন মুন্সিগঞ্জকে শত্রুমুক্ত করেছিল। সরকার বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য বীর নিবাস, সম্মানি ভাতা চিকিৎসা সুবিধা, রেশন সুবিধা দিচ্ছে। জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে মুক্তি যোদ্ধা কমপ্লেক্স নির্মাণ করেছে।’

আজ মুন্সীগঞ্জ হানাদার মুক্ত দিবস উপলক্ষে মুন্সীগঞ্জ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ও জেলা প্রশাসন বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন করেছে। সকালে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় প্রাঙ্গণ থেকে প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরার নেতৃত্বে একটি বর্ণাঢ্য র‌্যালি বের হয়। র‌্যালিটি শহরের বঙ্গবন্ধু সড়কসহ বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে মুক্তিযোদ্ধা কার্যালয়ের প্রাঙ্গণে এসে শেষ হয়। র‌্যালিতে জেলা বীরমুক্তিযোদ্ধা, জেলা প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যবৃন্দসহ জেলার বিভিন্ন শ্রেণী পেশার জনসাধারণ অংশগ্রহণ করে।

এই ওয়েবসাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ । রিপু /প্রতিদিনের পোস্ট

এই নিউজটি শেয়ার করুন

x

“যতদিন শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকবে ততদিন এদেশের মানুষ নিরাপদে থাকবে”

প্রকাশের সময় : ০২:০৫:০৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক, প্রতিদিনের পোস্ট || যতদিন শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকবে ততদিন এদেশের মানুষ নিরাপদে থাকবে|

মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা বলেছেন, ‘যতদিন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকবে, ততদিন এদেশের মানুষ নিরাপদে থাকবে। এজন্য মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে আগামী নির্বাচনে বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে পঞ্চম বারের মতো প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন করতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকে নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে। দেশের উন্নয়ন রুদ্ধ করতে ষড়যন্ত্র হচ্ছে। বিএনপি রাজনৈতিক দেউলিয়া হয়ে চলন্ত বাসে জলন্ত আগুনে জীবন্ত, ঘুমন্ত নারী ও শিশুসহ বহুমানুষকে হত্যা করেছে। আগামী নির্বাচন সামনে রেখে তারা হত্য ও ষড়যন্ত্রের পথ বেছে নিয়েছে। এই বিএনপি-জামাত ষড়যন্ত্রকারীদের প্রতিহত করতে হবে।’

প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা আরও বলেন, ‘স্বল্পোন্নত দেশ থেকে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নশীল দেশ। বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্বাধীনতার সুফল জনগণের ঘরে পৌঁছে দিচ্ছেন। পদ্মা সেতু নির্মাণ হয়েছে। মুন্সীগঞ্জ জেলার বৃহৎ উন্নয়ন কাজের জোয়ার বইছে। মেট্রোরেল, কর্ণফুলী ট্যানেল, মাথাপিছু আয়, ঘরে ঘরে বিদ্যুৎসহ সার্বিক উন্নয়নের মাধ্যমেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ২০৪১ সালের আগেই জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠিত হবে।’

প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা আজ মুন্সিগঞ্জ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ও জেলা প্রশাসন আয়োজিত ১১ ডিসেম্বর মুন্সিগঞ্জ জেলা হানাদার মুক্ত দিবস উপলক্ষে জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ প্রাঙ্গণে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন।

জেলা প্রশাসক কাজী নাহিদ রসুলের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় মুখ্য আলোচক ছিলেন জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ মহিউদ্দিন। বিশেষ অতিথির বক্তৃতা দেন মুন্সিগঞ্জ পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমান আল-মামুন, বীরমুক্তিযোদ্ধা মো. আনিছউজ্জামান আনিছ, প্রফেসর আব্দুল হাই তালুকদার, উপজেলা নির্বাহী অফিসার হোসাইন মো. আল জুনায়েদ, পৌর মেয়র মোহাম্মদ ফয়সাল বিপ্লব। সভায় আরও বক্তৃতা দেন মুন্সীগঞ্জ জেলার বীরমুক্তিযোদ্ধাবৃন্দ ও বিভিন্ন নেতৃবৃন্দ।’

প্রতিমন্ত্রী ইন্দিরা বলেন, ‘১১ ডিসেম্বর মুন্সিগঞ্জবাসীর জন্য অত্যন্ত গৌরবের দিন। আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধারা এই দিন মুন্সিগঞ্জকে শত্রুমুক্ত করেছিল। সরকার বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য বীর নিবাস, সম্মানি ভাতা চিকিৎসা সুবিধা, রেশন সুবিধা দিচ্ছে। জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে মুক্তি যোদ্ধা কমপ্লেক্স নির্মাণ করেছে।’

আজ মুন্সীগঞ্জ হানাদার মুক্ত দিবস উপলক্ষে মুন্সীগঞ্জ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ও জেলা প্রশাসন বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন করেছে। সকালে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় প্রাঙ্গণ থেকে প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরার নেতৃত্বে একটি বর্ণাঢ্য র‌্যালি বের হয়। র‌্যালিটি শহরের বঙ্গবন্ধু সড়কসহ বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে মুক্তিযোদ্ধা কার্যালয়ের প্রাঙ্গণে এসে শেষ হয়। র‌্যালিতে জেলা বীরমুক্তিযোদ্ধা, জেলা প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যবৃন্দসহ জেলার বিভিন্ন শ্রেণী পেশার জনসাধারণ অংশগ্রহণ করে।

এই ওয়েবসাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ । রিপু /প্রতিদিনের পোস্ট