ঢাকা , শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ২০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

“নয়াপল্টনে সংঘ’র্ষে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বেগের কারণ জানালেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী”

রিপু
  • প্রকাশের সময় : ০৫:৩৮:১৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ ডিসেম্বর ২০২২
  • / ১৪৯ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক, প্রতিদিনের পোস্ট || নয়াপল্টনে সংঘ’র্ষে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বেগের কারণ জানালেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী|

নয়াপল্টনে সংঘর্ষের ঘটনাকে কেন্দ্র করে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বেগের পেছনে একজন বাংলাদেশি সাংবাদিককে দায়ী করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।

আজ বৃহস্পতিবার কক্সবাজারের ইনানী বিচে এক সেমিনার শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বেগের বিষযে ড. মোমেন বলেন,‘আমাদের এক বাংলাদেশি সেখানে সাংবাদিকতা করেন। যে সাংবাদিক হোয়াইট হাউস এবং ইউএন দুই জায়গাতেই ওনার এক্সেস আছে।। বাংলাদেশে কিছু হইলেই তিনি সঙ্গে সঙ্গে প্রশ্ন করেন। প্রশ্ন করার ফলে উনি উত্তর দেন। উত্তরটা ওই সাংবাদিক লিখেও দেন। অনেক সময় উনি আগে-ভাগে লিখেও দেন, টেক্সট করেন।’

মন্ত্রী আরও বলেন, লাশ পড়লে ওরা খুব খুশি হয়। কারণ তখন পাবলিক সেন্টিমেন্ট পাওয়া যায়। ঘটনা ঢাকায় হওয়ার আগেই, এটা ওয়াশিংটনে চলে গেছে। তবে সেই সাংবাদিকের নাম বলতে চাননি পররাষ্ট্রমন্ত্রী।

যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান প্রসঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন,‘মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যেটা চায়, সেটা হলো কোনো সংঘাত না হোক, আমরাও চাই না। নিউইয়র্কের ম্যানহাটনের রাস্তায় সভা করার ক্ষেত্রে দে উইল নট অ্যালাউ। দেয়ার ইজ অ্যা রুল, সিস্টেম। আমরা আমাদের পথচারীদের বাধা দিতে চাই না, বিঘ্ন দিতে চাই না

এই ওয়েবসাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ । রিপু /প্রতিদিনের পোস্ট

এই নিউজটি শেয়ার করুন

x

“নয়াপল্টনে সংঘ’র্ষে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বেগের কারণ জানালেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী”

প্রকাশের সময় : ০৫:৩৮:১৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ ডিসেম্বর ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক, প্রতিদিনের পোস্ট || নয়াপল্টনে সংঘ’র্ষে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বেগের কারণ জানালেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী|

নয়াপল্টনে সংঘর্ষের ঘটনাকে কেন্দ্র করে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বেগের পেছনে একজন বাংলাদেশি সাংবাদিককে দায়ী করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।

আজ বৃহস্পতিবার কক্সবাজারের ইনানী বিচে এক সেমিনার শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বেগের বিষযে ড. মোমেন বলেন,‘আমাদের এক বাংলাদেশি সেখানে সাংবাদিকতা করেন। যে সাংবাদিক হোয়াইট হাউস এবং ইউএন দুই জায়গাতেই ওনার এক্সেস আছে।। বাংলাদেশে কিছু হইলেই তিনি সঙ্গে সঙ্গে প্রশ্ন করেন। প্রশ্ন করার ফলে উনি উত্তর দেন। উত্তরটা ওই সাংবাদিক লিখেও দেন। অনেক সময় উনি আগে-ভাগে লিখেও দেন, টেক্সট করেন।’

মন্ত্রী আরও বলেন, লাশ পড়লে ওরা খুব খুশি হয়। কারণ তখন পাবলিক সেন্টিমেন্ট পাওয়া যায়। ঘটনা ঢাকায় হওয়ার আগেই, এটা ওয়াশিংটনে চলে গেছে। তবে সেই সাংবাদিকের নাম বলতে চাননি পররাষ্ট্রমন্ত্রী।

যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান প্রসঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন,‘মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যেটা চায়, সেটা হলো কোনো সংঘাত না হোক, আমরাও চাই না। নিউইয়র্কের ম্যানহাটনের রাস্তায় সভা করার ক্ষেত্রে দে উইল নট অ্যালাউ। দেয়ার ইজ অ্যা রুল, সিস্টেম। আমরা আমাদের পথচারীদের বাধা দিতে চাই না, বিঘ্ন দিতে চাই না

এই ওয়েবসাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ । রিপু /প্রতিদিনের পোস্ট